Mon, Nov 11, 2024

Have a Nice Day

0 comments 0 views
🕗: 6 minutes

প্রাচীন যুগে ছিলো দাস দাসী প্রথা এবং এই প্রথা আজও কিছু মানুষ ও কিছু দেশের মধ্যে বিদ্যমান। পূর্বের যুগে শিক্ষিত ব্যক্তি ও সামাজিক ব্যক্তিরা দাস প্রথা চালু করে ছিলো এবং তাঁরা দাস দাসিদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অনেক নির্যাতন ও ইজ্জতহানী করেছিলো। তাঁর বিচার কি কখনো তাঁরা পেয়েছে? কারণ তাঁরা বিক্রিত গোলাম/দাস দাসী তাই তাঁদের জন্য বিচার চাওয়া ও স্বাধীন ভাবে কথা বলা অপরাধ ছিলো। তাঁদের পরিচয় ছিলো দাস/দাসী তাঁর জন্য তাঁদের বিচার চাওয়া ও বিচার হওয়া একটা অপরাধ ছিলো।

 

বিশ্বে এবং এই ভ্রমান্ডে সব ধর্মের ভালো মানুষ গুলো এবং ইশ্বরের প্রেরিত বার্তা বাহক গুলোও ছিলো একজন নারীর সন্তান এমনকি খ্রিষ্টান ধর্মাবলীর বিশ্বাসে যিশু খ্রিষ্ট পিতা ছাড়া ম্যাঁরির ঘরে জন্ম গ্রহণ করে ছিলেন। এবং মুসলিম ধর্মাবলীর বিশ্বাসে হযরত ঈসা (আঃ) পিতা ছাড়া জন্ম গ্রহণ করেছিলেন মরিয়মের গর্ভে। (একি ব্যক্তি তবে ধর্ম অনুসারে নাম ভিন্ন)।

তাই একজন নারী একজন পুরুষের চেয়েও সম্মানী এবং এই নারীর গর্ভে একজন পুরুষ ও পবিত্র আত্মার জন্ম হয়।

 

আর এই সব নারীদের দাসী করে বিক্রি ও তাঁদের অনিচ্ছাকৃতভাবে যৌন ভোগ এবং তাঁদের যৌনদাস করা সেটা একটা মারাত্মক অপরাধ ছাড়া আর কিছু না।

 

তাই আমি এই সব দাস/দাসী এই প্রথার বিরুদ্ধে ও এই সব দাস দাসীদের সম্মান ও প্রাচীন যুগে সে সব ধনাঢ্য (ধনী) ব্যক্তিদের ও সমাজের জ্ঞানী ও শিক্ষিত ব্যক্তিরা এই দাস প্রথাকে সমর্থন করে নারীদের ভোগ করতে উত্সাহিত করেছিলেন এবং পুরুষদের প্রতি শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছিলেন তাঁদের বিচার চাই এবং মানবতাঁর প্রতি এক কলঙ্কিত অধ্যায়ের সূচনা আবিস্কারের বিচার চাই।

 

যদি চব্বিশ শত বছর পরে গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস হত্যাঁর বিচার হয় এবং তাঁর সম্মন ফিরিয়ে দেওয়া হয় এবং সে নিরাপরাদ হয়। তবে কেনো দাস/দাসী প্রথার প্রচলন প্রতিষ্ঠাতা ও সেই সব সমাজের সুবিধা ভোগী জ্ঞানী ও সামাজিক ব্যক্তি এবং ধনাঢ্য (ধনী) ব্যক্তিদের বিচার হবে না? কেনো তাঁদের মানবতাকে দোষীত করার অপরাধে দোষী করবেন না? কেনো তাঁদেরকে দাস/দাসী প্রথা চালু করে কালো অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে লাখো পরিবার থেকে সন্তান/সন্ততিকে আলাদা করতে বাধ্য করলেন। ও লাখো নারীদের অনিচ্ছাকৃত ইজ্জত ভোগ ও পুরুষদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ও অন্যায় ভাবে হত্যাঁর বিচার মৃত্যুদণ্ড হবে না?

 

এবং দাস/দাসীদের তাঁদের প্রাপ্ত সম্মান ও ইজ্জত আমরা জীবিত থাকতে দিতে পারিনি কিন্ত আমরা তাঁদের প্রাপ্ত সম্মান ও ইজ্জত তাঁদের মরার পরে দিয়ে তাঁদেরকে সম্মনিত করি এবং সম্মানিত করি এই যোগকে যে যোগ শিক্ষা ও প্রযুক্ত ও বিজ্ঞানের দ্বারা অগ্রসর হয়ে মানুষের প্রাপ্য সম্মান ফিরিয়ে দিতে ধীর প্রতিজ্ঞা বদ্ধ।

 

এবং বিশ্ব থেকে দাস প্রথা বন্ধ ও দাস প্রথাকে যাঁরা উত্সাহিত করেছে কালো অর্থের প্রলোভন দেখিয়ে তাঁদের কঠিন বিচার চাই।

 

এবং দাস/দাসী মুক্ত একটা সুন্দর পৃথিবী দেখতে চাই এবং ভবিষ্যত প্রজন্ম যেনো তাঁদেরকে দাস/দাসী না বলে! সেই জন্য দাস/দাসীর পরিবর্তে একটা সম্মানজনক নাম চাই তাঁদের। যাঁরা নিজেদের জীবনের বিনিময়ে অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছে। নিজেদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে অনেক কষ্ট ও নির্যাতন এমনকি শারীরিক যৌনতাঁর স্বীকার হয়েছে অর্থে বিক্রিত হওয়ার জন্য।

 

দাস/দাসী যাঁরা পৃথিবীর সব চেয়ে “সম্মানজনক সেবক” ছিলো তাঁদের মালিকের জন্য। তাঁদের মালিকের কথার গোলাম ছিলো যদিও তাঁদের অনেক কিছু অনিচ্ছাকৃতভাবে করতে হয়েছিলো। পরাধীনতাঁর শেকলে বন্ধি হয়ে তাঁদের মালিকের কথা শুনতে হয়েছে আর তাঁদের নাম হয়েছে দাস/দাসী।

 

তাঁদের নাম দাস/দাসী নয় তাঁদের সম্মানজনক নাম চাই। অভিবাদনে এবং দাস/দাসী অর্থ তাঁদেরকে যাঁরা কিনেছে তাঁদের গোলাম। কিন্ত দাস/দাসী তাঁরা ইচ্ছাকৃত হয়নি তাঁরা পরিস্থিতি ও কালো  অর্থের জন্য একপ্রকার মানুষের স্বার্থের স্বীকার হয়েছিলো।

 

কিন্ত তাঁরা মানুষ আর এটাই তাঁদের পরিচয় দাস/দাসী এটা তাঁদের পরিচয় নয়। আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া, আরব দেশ গুলোর মধ্যে এখনো অনেক দাস দাসীদের সন্তান আছে তাঁদের পরিচয় কি? তাঁদেরকে আমরা কি দাস/দাসীদের সন্তান বলবো। এটা তাঁদের অতীত আর অতীত তাঁদের কষ্ট দেয়। তাই আমি দাস/দাসীদের নামের পরিবর্তন ও তাঁদের সম্মান এবং সম্মান চাই।

 

দাস/দাসী প্রথা চালু হওয়ার পর অনেক নির্যাতন ও অনেক অপরাধ সৃষ্টি হয়েছিল। যেমন শিশু সন্তান ঘুম এবং পরে বিক্রি। সুন্দরী কন্যা বেশ দামে বিক্রি। শিশু শ্রম, মানবপাচার, যৌনদাস, জবরদস্তি মূলক বাবা সন্তানকে স্বামী স্ত্রীকে টাকার বিনিময়ে বিক্রি!

 

এই যে সভ্য সমাজে দাস প্রথা চালু করে মানুষদের অন্ধকার জগতে ধাবিত করা এবং বাবা-মায়ের থেকে সন্তানদের টাকার বিনিময়ে কেড়ে নেওয়া এবং মানুষদের স্বাধীনতা হরণ করে পরাধীনতাঁর সমাজ ও শিক্ষাহীন মানুষ গড়ে তোলার চেষ্টা এবং একসময় দাস/দাসী যুক্ত সমাজ ও রাষ্ট্র এবং শিক্ষাহীন মানুষ বড়ো হতো এর দ্বায় কার হতো? দূর্বলদের ও গরীবের উপর সবলদের নির্যাতন ও জোর করে দাস/দাসী তৈরী এই প্রথা চালু করার পিছনে কে দায়ী? দাস/দাসী প্রথা চালু করার পর অনেকেই দাস/দাসী না হতে চেয়ে আত্মহত্যা করেছে এর জন্য কে দায়ী? যুদ্ধবন্দীদের দাস/দাসী অথবা যুদ্ধে সাধারণ মানুষদের দাস/দাসী করা হয়েছে এর জন্য দায়ী কে?

 

প্রাচীন যুগে যতো যুক্তি ও আইন থাকুক না কেনো! একজন মানুষকে টাকার বিনিময় ক্রয় করে এবং তাঁকে দাস/দাসী করে তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কঠোর শ্রম, নির্যাতন এবং শিক্ষাহীন রাখা ও তাঁদের শ্রেণীবিভাগ আলাদা ও তাঁদের সমাজ আলাদা ভাবে রাখা সেটা কোন যুক্তি ও আইন ছিলো?

দাস/দাসীকে বাজার থেকে ক্রয় করে তাঁদের প্রতি শারীরিক ও মানসিক ও কঠোর কাজ করার ও যৌন নির্যাতন করার কি যুক্তি ও আইন ছিলো?

 

একজন মানুষের স্বাধীনতা হরণ, ইচ্ছার বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতন, ইচ্ছার বিরুদ্ধে পরিস্তিতির সুযোগ নিয়ে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে বিক্রি করতে বাধ্য করা। দাস/দাসী সমাজ তৈরি ও তাঁদেরকে শিক্ষাহীন ও সামাজিকভাবে অবমূল্যায়ন করা এটা কোনো যুক্তি ও এটা কোনো ভালো আইন হতে পারে না।

দাসপ্রথা এটা মানুষের প্রতি ও মানবতাঁর প্রতি এক চরম অন্যায়ের সূচনার সূত্রপাত ছিলো। এবং বিশ্ব সমাজের প্রতি ছিলো এক কুফল সূচনার আবিস্কার।

 

ইতিহাস বলে ১৭৬০ সালে “হাম্বুরাবি” নামের ব্যাবিলনের (প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার একটি রাজ্য ছিল) এক শাসক আইন করে দাসপ্রথা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এরপর পৃথিবীর অনেক সভ্যতায় এই প্রথার লালন করেছে। আমি এই ব্যাবিলনের শাসক শুধু “হাম্বুরির” বিচার চাই না! হাজার বছর আগেও যাঁরা দাস প্রথা প্রতিষ্ঠা করেছেন নিজেদের ফায়দার জন্য তাঁদেরও বিচার চাই। যে লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষদের অন্ধকারে ধাবিত ও তাঁদেরকে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত ও সমাজকে কলঙ্কিত করার বিচার চাই।

 

পৃথিবীর এই অন্ধকারাচ্ছন্ন কলঙ্কিত অধ্যায়ের সকল প্রভাবমুক্তির লক্ষে ১৯৪৯ সালের ২রা ডিসেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে দাসত্ব বিলোপ করতে বিশ্বব্যাপী দাস প্রথা ও ব্যবসা নিষিদ্ধকরণের উপর কনভেনশন গৃহীত হয়।

 

“২রা ডিসেম্বর দাসত্ব বিলোপ দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে”।

দাসপ্রথা বিলোপ কি হয়েছে জাতিসংঘের এই নিষিদ্ধকরণের মধ্যদিয়ে।

 

আসুন জেনে নিই।

 

দাসপ্রথা প্রাচীন যুগের মতো এবং আজ থেকে সত্তর আশি বছর আগের মতো প্রকাশ্যে বাজারে বিক্রি হচ্ছে না এবং তাঁদের নাম দাস/দাসী না হলেও এখন আধুনিক যুগে আধুনিক কায়দায় দাস/দাসী বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ভাবে।

 

পৃথিবীর গরীব এবং অনুন্নত দেশগুলো তো আছেই। এমনকি আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশেও মানব নির্যাতন, নারী পাচার, অর্থ ক্ষমতা ও শক্তির অপব্যবহার, যৌনদাসী সৃজন ও লালন ইত্যাদির মাধ্যমে দাসপ্রথার কর্মকান্ড যে অব্যাহত রয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

 

আগে দাসদের রপ্তানি বাণিজ্য চলতো! প্রকাশ্য বাজারে দাস-দাসী কেনাবেচা হত, অমানবিক পরিশ্রম করানো হতো তাঁদের দিয়ে এবং এই শ্রমের মূল্য তাঁরা পেত না। মূল্য পেত তৃতীয় পক্ষ।

 

এখনো অসৎ ক্ষমতালোভী রপ্তানি ব্যবসায়ীদের কর্মকান্ডে এই ঘটনাগুলোর পুনরাবৃত্তি যে ঘটছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

বিশ্বব্যাপী প্রতিনিয়ত সংগঠিত হচ্ছে মানব পাচারের বিভিন্ন মানবেতর ঘটনা। নারী পাচার সে তো তৃতীয় বিশ্বের নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা প্রবাহের একটি। শুধু আমাদের দেশের কথাই যদি বলি তাহলে বলতেই হয় এদেশের শক্তিশালী নারী পাচার চক্রের বদৌলতেই পার্শ্ববর্তী ভারতসহ বিভিন্ন দেশের পতিতালয়ে জায়গা হচ্ছে পাচারকৃত বাঙ্গালী সুন্দরী রমণীদের। দাসপ্রথা প্রচলিত সেই সমাজের দাসীদের মতই তাঁরা ঠুকরে ঠুকরে মরছে অন্ধ গলিতে। কিছু বলতে পারছে না। নিরভে নিস্তবে ব্যথা সহ্য করছে।

শুধু কি তাই বিদেশে গৃহকর্মী পাঠানোর নাম করে আরব বিশ্বসহ বিভিন্ন দেশে যে রমণীদের পাঠানো হচ্ছে তাঁদের চিৎকার এখনো মরুর আকাশ বাতাসে ঘুরপাক খায়। যৌন নির্যাতন থকে শুরু করে এমন কোন নির্যাতন নেই যা তাঁদের উপর প্রয়োগ করা হচ্ছে না। যেন মধ্যযুগের দাস প্রথার আধুনিক উদাহরণ। দেশের পত্রপত্রিকায় ফেইসবুক মিডিয়ায় ও ইউটিউবে নিউজ ও ভিডিও দেখলে বোঝা যায় আধুনিক দাসপ্রথার আধুনিক নির্যাতন।

পৃথিবীতে বিভিন্ন অঞ্চলে দাসপ্রথার কার্যকলাপ ভিন্ন আঙ্গিকে চলছে। বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া আরব ও আফ্রিকার অঞ্চলে এর প্রভাব এখনো প্রখর। আমার লেখার ও বলার ভাষা নেই আর! এই আধুনিক বিজ্ঞান ও শিক্ষার আলোতে আজও শিক্ষিত সমাজ দ্বারা অসহায় ও দুর্বলরা বিভিন্নভাবে আক্রান্ত হচ্ছে।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপের দিবস পালনের মাধ্যমে ধারণা করা হয়েছিল যে অভিশপ্ত ও কলঙ্কজনক এই প্রথা আর ফিরে আসবেনা।

কিন্তু আমাদের সমাজে এখনও সম্পদশালী ভূমি মালিকদের জমি চাষে ‘কৃষক ক্রীতদাস’ রয়েছে, রয়েছে শিশুশ্রমের অবাধ ব্যবহার। রয়েছে শ্রমজীবিদের প্রতি অমানবিক আচরণ। এবং নারীদের পতিতাবৃত্তিতে বাধ্যকরা। জোরপূর্বক বিয়ের প্রবণতা বন্ধ হয়ার লক্ষণ নেই। শিক্ষিতদের হাতে ও প্রভাবশালীদের হাতে সাধারণ জনগণ নির্যাতন ও হয়রানির স্বীকার। এসব অবশ্যই দাসত্বের আওতায় পড়ে। এইসব কর্মকান্ডকে এক কথায় বললে বলা যেতে পারে আধুনিক দাসবাদ।

সমাজে দাস প্রথা বন্ধ ও গোপনে আধুনিক দাসপ্রথা বৃদ্ধি থেকে আমাদের সমাজকে বাহির হতে হবে। বাহির হতে বর্তমান আধুনিক দাসত্ববাদ এই কলঙ্কজনক ও মানবতা বিরোধী এই কর্মকান্ড থেকে।

“মানুষ স্বাধীন ভাবে বাচঁতে চায়, কারোর টাকায় বিক্রিত দাসত্ববাদ বা গোলাম হয়ে নয়”।

“দাসত্বের জীবনের চেয়ে আমার কাছে মৃত্যু সম্মানের”।

যে জীবন স্বাধীন ভাবে বাচঁতে শেখায় না, যে জীবন সামাজিকভাবে অবমূল্যায়নিত, যে জীবন অনিচ্ছাকৃত ভাবে অনেক কিছু করতে বাধ্য করে, যে জীবন প্রতিটি মুহূর্তে পরিবর্তিত, যে জীবনের ভবিষ্যত প্রজন্মের সন্তানরা জানবে আমি দাসত্ব বরণ করে পরাধীন ছিলাম। সে দাসত্বের জীবনের চেয়ে-সে দাসত্বের পোষাকের চেয়ে মৃত্যু ও কাফনের কাপড় পড়া আমার জন্য এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সম্মানের ও গৌরবের।

স্বাধীনভাবে বাঁচা মানুষের মৌলিক অধিকার। মানুষকে দাসত্বের আওতায় আনা মানবতাঁর প্রতি ও মানুষের প্রতি এক চরম অন্যায় ও নির্যাতন ছাড়া আর কিছুই নয়।

সেই সব স্বার্থান্বেষী মানুষদের বিচার চাই যাঁরা স্বার্থের বিনিময়ে মানুষদের দাসত্ব বরণ করতে বাধ্য করে।

আধুনিক দাসপ্রথা বন্ধ হোক। সুন্দর হোক এই সমাজ ব্যবস্থা।

 

Md Efaz
Web Developer
Narayanganj Bangladesh
I am a dedicated WordPress developer with 4 years of experience on Fiverr. I specialize in developing all kinds of websites and landing pages, ensuring they are professional, responsive, and visually appealing. My goal is to bring your vision to life, whether it's a business site, e-commerce store, portfolio, or any other web solution. Let's work together to create a website that perfectly fits your needs and stands out in today’s digital landscape.
 

Leave a Comment