Tue, Dec 3, 2024

Have a Nice Day

0 comments 0 views
🕗: 5 minutes

লেখকঃ- মাহিদুল ইসলাম আল্ মাহ্দী

লেখার তারিখঃ- ০১-১১-২০২০ ইংরেজি

 

 

আমি লেখালেখি করি, লেখালেখির মাধ্যমে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করি, এবং যা নিজের কাছে ভালো ও সত্য মনে হয় সে গুলো নিয়েই কলম হাতে লেখার চেষ্টা করি।

আমি একটা লেখা লিখেছি যাঁর দরুণ অনেকেই মন্তব্য করেছে আমাকে মেসেজ করে আমি নারীদের অসম্মান করেছি।

 

লেখাটি হলোঃ-

“উচ্চাকাঙ্ক্ষা ভালো! কিন্তু মেয়েদের অতিরিক্ত উচ্চাকাঙ্ক্ষায় তাঁদের কে ভুল পথে ধাবিত করে, অপদস্থ ও বিপথগামী করে তুলে লোকালয়ে পদচারণে, এবং এক সময় চরিত্রহীনাও”।

~~~ মাহিদুল

৩০-১০-২০২০

এই লেখাটি লেখার পরে অনেকেই বলেছেন আমি নারীদের অসম্মান করেছি, এই কথা শর্টভাবে লিখেছি কিন্তু এর গভীরতা অনেক ভিতরে।

 

চলুন আসি মূল কথায়–

উচ্চাকাঙ্ক্ষা ভালো, নারীদের উচ্চাকাঙ্ক্ষার দরুণ অনেকেই জানি আমরা তাঁদের পরিণতি কি হয়, কয়েক দিন আগের একটা নিউজ ভাইরাল হলো, একটা নারীর অনুরোধ হলো ময়মনসিংহের এমপির কাছে ফোনের মাধ্যমে তাঁর কাজ সমাধান করতে- কিন্তু তাঁর জন্য নারীকে কি করতে হলো, এমপির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করতে হলো, তাঁর কারণ কি? নারীর উচ্চাকাঙ্ক্ষা!

বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার নাসির শোভাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত-আর তাঁর পর সব প্রকাশ, তাঁর কারণ কি? মেয়ের উচ্চাকাঙ্ক্ষা!

 

ফিল্ম -মিডিয়ার অনেক ঘটনাই আমরা পড়েছি এবং জানি মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে মেয়েটির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক, তাঁর কারণ কি? মেয়েটির উচ্চাকাঙ্ক্ষা!

 

একটা বয়স্ক বৃদ্ধ পয়সাওয়ালা উন্নত দেশের সিটিজেন অথবা দেশের প্রভাবশালী ব্যক্তির সাথে কম বয়সী তরুণীর বিবাহ হওয়া কিংবা অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক, তার কারণ কি? মেয়েটির উচ্চাকাঙ্ক্ষা!

 

চাকুরির ক্ষেত্রে, বসের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত- যাতায়াত ও চলাচল, তাঁর কারণ কি? মেয়েটির উচ্চাকাঙ্ক্ষা! প্রমোশন বাড়ানোর চাহিদা।

 

রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রেও বর্তমানে অনেকটা সেইম ভাবে চলতেছে। সব ধরণের সেক্টরেই কম-বেশি চলছে নারীদের উচ্চাকাঙ্ক্ষার দরুণ পুরুষতান্ত্রিকতার ইজ্জত শোষন, নারীদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নের বলি হচ্ছে তাঁর ইজ্জত, পুরুষতান্ত্রিকতার ভীরে যখন নারীরা স্বপ্ন দেখে, স্বপ্ন দেখে উচ্চাকাঙ্ক্ষার ও সফল নারী হওয়ার, নিজে কিছু করার, যখন নারী বাহির হয় লোকালয়ে স্বপ্নের সন্ধানে, তখনই পুরুষতান্ত্রিকতার পাশবিকতার সম্মুখীন হতে হয় অনেক নারীকে। অনেক ভানা ও ভঙ্গিমায় নারীর উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নকে পুঁজি করে, করতে চায় নারীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক।

 

যাঁরা নারীদের সাথে তাঁদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নকে প্রাধান্য না দিয়ে তাঁদের সাহায্য করার ক্ষেত্রে ইজ্জত শোষণের চিন্তা করে ও নিউজের হ্যাডলাইনে যাঁদের নাম আসে তাঁরা কিন্তু শিক্ষিত লোক, যাঁরা নারীর উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও স্বপ্নকে পুঁজি করে তাঁদের ইজ্জত হরণ করে তাঁরা কিন্তু রাষ্ট্রের দায়িত্বশীল ও বিভিন্ন সেক্টরের দায়িত্বশীল এবং এলাকার দায়িত্বশীল লোক, তাহলে তাঁদের কাছ থেকে রাষ্ট্র ও এলাকার মানুষ কি প্রতিদান পাবে তা সহজেই অনুমান করা যায়।

 

নারী অল্পতে সন্তুষ্ট থাকাই শ্রেয়, নারী উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও উচ্চাভিলাষী জীবনের আকাঙ্ক্ষা করলে সে বিপথগামী ও অপদস্থ হবে, যখন লোকালয়ে সমাগম করবে তখন। এবং উচ্চাকাঙ্ক্ষার সুযোগ নিয়ে পুরুষেরা তাঁকে শোষন করবে, তাঁর কারণ হলো নারীর উচ্চাকাঙ্ক্ষা, আর নারীর উচ্চাকাঙ্ক্ষার চাহিদায় কিন্তু পুরুষ সুযোগ নিয়ে তাঁকে ভোগ করতেছে, করতেছে বিছানার সঙ্গি। এটাই মাথায় রেখো।

কেউ উচ্চাকাঙ্ক্ষা করে চেষ্টা করে সফল হবার আশায়, সুন্দর জীবন ও পরিবারকে নিয়ে ভালো থাকা এবং ভবিষ্যত সুন্দরভাবে কাটানোর।

 

আবার কেউ উচ্চাকাঙ্ক্ষা করে নিজেকে সমাজে ফেমাস করার ও ভালো ভাবে ঐশ্বর্যপূর্ণ জীবন গড়ে তোলার অভাবহীনমুক্ত। চেয়ারে যে পুরুষই থাকে না কেনো সেই চাইবে সুযোগে ভোগের বস্তু করে নিতে, যে কোনো চেষ্টায়, যে কোনো বিনিময়ে, আর খুব কম সংখ্যক নারীই ভোগের বস্তু হতে পারেন না এই পাশবিকতার মনের পুরুষদের কাছে।

সমাজে পুরুষতান্ত্রিক কাঠামো বজায় রেখে নারীর প্রতি সহিংসতা বা যৌন হয়রানি বন্ধ করা যাবে না৷

এখন নানাভাবে নারীদের হয়রানি করা হচ্ছে। অনলাইনে তাঁদের ছবি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে৷

 

যখন শুনি ও দেখি পুরুষবাদীরা কিশোরী থেকে নিয়ে নারীদের যাঁরা স্ফুলিঙ্গ সোস্যাল নেটওয়ার্কে একাউন্ট্ আছে ছোট কিশোরী থেকে বয়স্ক কেউ রেহাই পাচ্ছে না পুরুষলিঙ্গদের হাত থেকে, কোনো না কোনো ভাবেই হচ্ছে শতাধিক পুরুষের কাছে প্রতিনিয়ত একজন মেয়ে ধর্ষণের স্বীকার, যখন স্ফুলিঙ্গের ইনবক্সে মেসেজে পর্নোগ্রাফি ফটো সেন্ড করে ইচ্ছা প্রকাশ করে ধর্ষণ করার।

 

অশ্লীলতা, অসভ্যতা, নোংরামি, ইতরামি, মানসিক অত্যাচার-নির্যাতন থেকে রেহাই পায়নি অনলাইনে কোনো না কোনো নারী সে যেই বয়সের হোক্ না কেনো নারী তো, সে ভোগের বস্তু-সহবাসের উপযুক্ত।

 

পুরুষেরা যে ভাষায় অনলাইনে কিংবা অফলাইনে নিজের পরিচিত কিংবা অপরিচিত নারীকে কিভাবে অপদস্থ করে, হেনস্তা করে, সেই ভাষার উল্লেখ এখানে করা যাবে না, সেই বাক্যগুলো উদ্ধৃত করাও যাবে না, কারণ সেই ভাষাটি এতই কুৎসিত, সেই বাক্যগুলো এতই অকথ্য এবং অসভ্য এবং অশ্লীল যা কল্পনা করাও যায় না।

 

যাঁরা অনলাইনে ও প্রকাশ্যে নারীদের হেনস্থা করে সেই পুরুষ নারীবিদ্বেষীদের অনলাইনে প্রোফাইল চেক করবেন অথবা সরাসরি যাচাই করবেন, দেখবেন তাঁরা সবাই ভদ্রলোক হিসেবে সমাজে পরিচিত, স্ত্রী সন্তান পরিবার-পরিজন নিয়ে অতি সুন্দর সুষ্ঠু সামাজিক জীবনযাপন করে, ভালো চাকরি বাকরি ব্যবসা বাণিজ্য করে, প্রবলভাবে ধর্ম বিশ্বাসী এবং প্রবলভাবে পুরুষতন্ত্রে বিশ্বাসী। এই লোকগুলো সমাজের রীতিনীতির সঙ্গে চমৎকার খাপ খাইয়ে চলে। অন্যায়ভাবে অশ্লীলভাবে গালিগালাজ করার জন্য তাঁদের কোথায় ও কোনো প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয় না।

 

আশ্চর্য হই না আমি এই সব পুরুষদের মুখোশ দেখে, কারণ আমি জানি তাঁরা পুরুষ।

প্রত্যেক ব্যক্তিরই কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণমূলক ও শালীন পরিবেশ আত্মমর্যাদা ও আত্মসম্মানই প্রাপ্য, কিন্তু নারীর ক্ষেত্রেই যেনো নানা রকমের প্রতিবন্ধকতা ও সমস্যা এসে হাজির হয়। কর্মক্ষেত্রে পুরুষদের মতো তাঁরও স্বপ্ন থাকে বড়ো হওয়ার নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে থাকার, কিন্তু কর্মক্ষেত্রে সে ভালো থাকার ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত নারীদের শোনা সেক্সিষ্ট (যৌন বৈষম্যবাদী) ও নারীবিদ্বেষী মন্তব্য এগুলো শুনে সে মানসিক ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে, পুরুষেরা নারীদের বোঝাতে চায় তাঁরা নারীদের চেয়েই শ্রেষ্ঠ, কিন্তু বিয়াক্ষল পুরুষ সে বোঝে না নারী ছাড়া পুরুষ অচল, নারীর গর্ভে পুরুষের জন্ম হতে হয়। আল্লাহ্ চাইলে পুরুষ ছাড়াও সন্তান দিতে পারেন, যেমনঃ দিয়েছিলেন হজরত মরিয়াম (আঃ) কে পিতা ছাড়াই হযরত ঈসা (আঃ)। আমি মনে করি নারীদের নিয়ে নারীবিদ্বেষী আচরণ ও নারীদের ভোগের বস্তু মনে করা পুরুষদের জন্য চরম লজ্জার।

যে রাষ্ট্রের চেয়ারে বসে থাকা চরিত্রহীন নারীলোভী ব্যক্তি সেই রাষ্ট্রের কাছ থেকে জাতি কখনো ভালো কিছু আশা করবে না। সেই রাষ্ট্রে ধর্ষণ হত্যা ও বিচারহীনতায় ভোগা স্বাভাবিক।

 

নারীবিদ্বেষী পুরুষদের সকলকেই শেখানো হোক্ কী করে নারীকে যৌন বস্তু ভাবা থেকে বিরত থাকতে হয়।

কি করে নারীকে হেনস্তা ও অপমান করা বন্ধ করতে হয়!

কি করে নোংরা পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতাকে বিধেয় করে দিতে হয়!

কি করে নারীকে আত্মমর্যাদা ও আত্মসম্মান করতে হয়!

নারী হয়েছে অনুগত-ভোগের বস্তু- বশ্য ও ক্রীতদাসী এই সব চিন্তা কি করে দূর করতে হয়।

নারীবিদ্বেষী সব ধরণের বাধ্যবাধকতা থেকে পুরুষতান্ত্রিক নির্যাতন বন্ধ করতে হবে।

এই গুলো সব পুরুষদের জানা উচিত্,

সম্মান ও শ্রদ্ধা নিয়ে পারস্পরিক সব ধরণের সম্পর্কে আবদ্ধ থাকা চাঁই।

যদি অনলাইনে পুরুষতান্ত্রিক মানসিকতার ব্রেইন ওয়াশ করা যেতো ও তাঁদেরকে অনলাইনে ভালো শিক্ষা দেওয়ার সিস্টেম থাকতো তবে আমিই সেই ব্যক্তি হতাম যে কি’না বিনা পারিশ্রমিকে স্চ্ছোসেবী হয়ে কাজ করতাম তাঁদের আত্মাপরিশুদ্ধ করতে, ও নারীদের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা তাঁদের মনের ভিতরে জাগ্রত করতে।

 

এই সমাজে পুরুষরা মনে করে! একমাত্র পুরুষদেরই উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও চেষ্টা মানায় আর নারীদের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও চেষ্টা মানায় না, তাঁদের মানায় পুরুষদের বিছানার সঙ্গি এটাই পুরুষরাই মনে করে। আমার অল্প কথার মধ্যে মূল কথা এটাই ছিলো, যখন নারী কিছু করতে চাইবে তখন সমাজের পুরুষেরা নারীকে ভোগের বস্তু মনে করে উপভোগ করতে চাইবে আর স্বপ্ন সেই বিছানায় সমাধি হবে। আবার অনেকের সমাধি হয় না–“ইস্পাত” হয় মানে সফল। সব নারীরাই যে সফল হবে এই পাশবিকতার পুরুষদের কাছ থেকে সেটা কি ভাবা যায়? আর সে ভাগ্য কয়জনেরও থাকে?

 

সেই সফল নারীর নেতৃত্ব অনেক পুরুষই মেনে নিতে চান না, সেই সফল নারীকে কী ভাবে জানেন? সে এই জায়গায় এসেছে বিছানায় পদোন্নতি পেয়ে, ইত্যাদি! কারণ তাঁদের মনে বিছানার সঙ্গি ছাড়া নারী সফল হয় না।

 

তাই এই সামাজে নারীদের উচ্চাকাঙ্ক্ষার মৃত্যু লোকালয়ে পদচারণে অপদস্থ ও অপমান হওয়ার অবসান চাঁই। তাঁদেরও স্বপ্ন সফলের চেষ্টার সৎ সঙ্গি হওয়ার প্রতিজ্ঞা করি, যে কোনো রকম যে কোনো পন্থায়। দূষণ মুক্ত চাঁই বর্তমান সমাজ। নিঃস্বকাশন চাঁই পুরুষদের এই মন-মানসিকতার।

 

নারীদের পুরুষতান্ত্রিক পাশবিকতা থেকে মুক্তি পেতে কি করতে হবে।

১. নারীর সহকর্মী মানে পুরুষ যদি তোমার প্রশংসা ও তোমার স্বামী থাকলে তাঁকে হ্যায় করে অবশ্যই স্বরণ রাখবে সে তোমাকে তাঁর ফাঁদে ফেলতে চায়, তাঁর থেকে দূরে ও প্রতিবাদ জানানো উচিত্।

 

২. যদি চাকরির ক্ষেত্রে কেউ তোমাকে প্রলোভন দেখায় অঙ্গভঙ্গি করে তোমার ইজ্জত ভোগ করতে অবশ্যই প্রতিবাদ জানানো উচিত্।

৩. যদি কেউ তোমার স্বরলতার সুযোগ নিয়ে ও তোমার উচ্চাকাঙ্ক্ষার সুযোগ নিয়ে ভোগের বস্তু করতে চায় অবশ্যই তাঁর প্রতিবাদ করা উচিত্।

 

৪. অনলাইনে সোস্যাল নেটওয়ার্কে হুট করে সবাই বাক স্বাধীনতা প্রকাশ করতে পারে, অবশ্যই সেখানেই প্রতিবাদ শুরু করবেন।

৫. যে পুরুষ আপনাকে হেনস্থা করতে চাইবে সুযোগ না দিয়ে সাথে সাথে প্রতিবাদী হয়ে উঠবেন।

৬. কর্মক্ষেত্রে আপনার প্রশংসা আর তা শুনতে ভালো পাওয়াই একসময় আপনার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে, তাই সাবধানতা অবলম্বন হয়ে প্রতিবাদী হোন।

৭. যে কোনো পরিস্থিতিতে আপনি ইজ্জত বিক্রি না করে প্রতিবাদী ও সোচ্চার হোন।

৮. একমাত্র আপনিই আপনার স্বামীর প্রশংসা যোগ্য এবং সঙ্গমের প্রাপ্য আর যা আছে তা চলার পথেই চরিত্রহীন।

৯. ব্যক্তি যেই হোক ইজ্জত বাঁচাতে আশ্রয় নয় প্রতিবাদ চাঁই, আর আপনাদের প্রতিবাদই পারে মুখোশধারীদের চিহ্নিত ও ভয় দেখাতে।

১০. এখন বর্তমান সমাজে নারীরা প্রতিবাদী ও গোপন প্রকাশ করে বিধায় পুরুষরা অপরাধ করতে ভয় পায়, আপনার অসেচনতায় আর অপরাধের নিশচুপে আরো অপরাধ তৈরি করবে, তাই অপরাধ বন্ধ করতে প্রতিবাদী হোন যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে।

সমাপ্ত

 

ধন্যবাদ সবাইকে লেখা গুলো পড়ার জন্য শেয়ার করার জন্য।

Md Efaz
Web Developer
Narayanganj Bangladesh
I am a dedicated WordPress developer with 4 years of experience on Fiverr. I specialize in developing all kinds of websites and landing pages, ensuring they are professional, responsive, and visually appealing. My goal is to bring your vision to life, whether it's a business site, e-commerce store, portfolio, or any other web solution. Let's work together to create a website that perfectly fits your needs and stands out in today’s digital landscape.
 

Leave a Comment